দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম ৩ দিনে দাউদকে দুর করুন
দাউদে নিয়ে চিন্তিত? কোন ভাবেই কি দাউদ ভালো হচ্ছে না? তাহলে দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম দেখে নিন আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম, দাউদের ঔষধের নাম দাউদ কেন হয়, দাউদের ক্রিমের নাম ও দাম, দাউদ এর ট্যাবলেট এর নাম এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনি যদি নিচের এই মলম এবং এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনার দাউদ সমস্যা ভালো হবেই। যেকোনো প্রকার দাউদ দীর্ঘদিনের দাউদ সমস্ত দাউদ ৩ দিনেই দূর হবে। চলুন তাহলে ঝটপট দেখে আসি দাউদের ঔষধের নাম, দাউদ কেন হয়, দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম, দাউদের এন্টিবায়োটিক ক্রিম এর নাম ও দাম এবং দাউদের ট্যাবলেটের নাম।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকাঃ
কোন কিছুতেই যেন দাউদ দূর হচ্ছে না তাই আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম নিয়ে। আপনি যদি নিচের এই মলমটি ব্যবহার করেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে আপনার দাউদের সমস্যা দূর হবে। তবে দাউদ দূর করার আগে আমাদেরকে জানতে হবে যে আসলে এই দাউদ কেন হয়। চলুন তাহলে ঝটপট দেখে নেই দাউদ কেন হয়।
দাউদ কেন হয়
আপনি কি জানেন দাউদ কেন হয়? একবার দাউদ হলে এটি দ্রুত ভালো হতে চাই না। অনেকে রয়েছে তোমরা দুই থেকে তিনদিন পর পর গোসল করো। মূলত এই বদ অভ্যাসটির কারণে এই দাউদের সমস্যা দেখা দেয়। আবার তোমরা অনেককে রয়েছে যারা নিয়মিত গোসল কর তারপরেও তাদের সমস্যা দেখা দেয় এখন তোমাকে প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে কেন আমার দাউদ হয়?
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের তাপমাত্রা যতদিন আছে ততই বাড়ছে। আর এই এত গরমের মধ্যে দাউদ এর সমস্যা দেখা দেবে স্বাভাবিক। কারণ অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীরের ঘাম হয়। আর এই ঘাম জমে শরীরের দাউদের সমস্যা দেখা দেয়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম নিয়ে আলোচনা করব তোমরা যদি এই মোলমটি ব্যবহার করো তাহলে আমি তোমাদেরকে গ্যারান্টি দিচ্ছি তোমরা সমস্যা থেকে রেহাই পাবে।
চলো তাহলে এবার আমরা ঝটপট দেখে আসি দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম অর্থাৎ কোন মলমটি ব্যবহার করার ফলে দ্রুত ৩ থেকে চার দিনের মধ্যে দাউদ দূর হবে। নিচে দেখো দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম।
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
ওপরের আলোচনার মাধ্যমে তুমি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছো যে দাউদ কেন হয় দাউদ মূলত আমাদের শরীরে ঘাম জমে থাকে এবং সেই ঘাম থেকে সৃষ্টি হয়। এই দাউ থেকে রেহাই পেতে চাইলে তোমাকে ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করতে হবে। পাশাপাশি এই মলম ব্যবহার করার মাধ্যমে তুমি সহজেই তাও থেকে রেহাই পাবে চল তাহলে ঝটপট দেখে আসি দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি।
OXIZOL
অক্সিজল মলমটি দ্রুত দাউদ দুর হতে সহায়তা করে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রায় 40 শতাংশ মানুষই এই দাউদের সমস্যায় ভুগছে কারণ বাংলাদেশের তাপমাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে আর এই গরমের মধ্যে শরীরে ঘাম হয় স্বাভাবিক আর ঘাম থেকে সৃষ্টি হচ্ছে এক্ষেত্রে তুমি চাইলে OXIZOL PLUS এই মলমটি ব্যবহার করতে পারো।
এই মলমটি ব্যবহার করার ফলে তুমি তাৎক্ষণিক দাউদের চুলকানি থেকে রেহাই পাবে। আর হ্যাঁ শুধুমাত্র এই মলমটি ব্যবহার করার ফলে কিন্তু তুমি দাউদের সমস্যা থেকে চিরস্থায়ী রেহাই পাবে না তোমাকে এর পাশাপাশি এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করতে হবে। দাউদ যদিও এটি কোন গুরুতার রোগ নয় তবে অনেক অস্বস্তিকর। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদ থেকে চিরস্থায়ী রেহাই পাওয়ার উপায় গুলো জানব।
TOPICAZOL PLUS
OXIZOL PLUS মতোই TOPICAZOL PLUS এই মলম দিয়ে অনেক বেশি কার্যকারী তুমি চাইলে এই মলম গিয়ে ব্যবহার করতে পারো। এই মলমগুলো ব্যবহার করার ফলে তুমি তাৎক্ষণিকভাবে দ্রুত দাউদের অস্বস্তিকর চুলকানি থেকে রেহাই পাবে তবে হ্যাঁ ব্যবহার করার ফলে কিন্তু তুমি চিরস্থায়ী রেহাই পাবে না। যেই মুহূর্তে তুমি ব্যবহার করবে সেই মুহূর্তে তুমি এই চুলকানি থেকে রেহাই পাবে কিন্তু চার থেকে পাঁচ ঘন্টা পর আবার তোমার চুলকানি শুরু হতে পারে।
তাই আজকের এই পোস্টে আমরা তোমাদের সাথে আলোচনা করব দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে। তুমি যদি এই মদনগুলো ব্যবহার করার পাশাপাশি এই অ্যান্টিবায়োটিক দিনে দুইটা খাও তাহলে আমি তোমাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি তিন থেকে চার দিনের মধ্যে তুমি চিরস্থায়ী দাউদের চুলকানি থেকে রেহাই পাবে চল তাহলে আর দেরি না করে আমরা ঝটপট দেখে আসি দাউদের এন্টিবায়োটিক।
দাউদের এন্টিবায়োটিক
দাউদের এন্টিবায়োটিক খুঁজছো? তাহলে তুমি একদম সঠিক জায়গা দিয়ে এসেছ আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদের অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে আলোচনা করছি। উপরে আমরা জানলাম দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম নিয়ে অর্থাৎ কোন মলম ব্যবহার করলে আমরা দ্রুত দাউদের চুলকানি থেকে রেহাই পাব। তবে এবার আমরা জানবো দাউদের এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে। উপরে যেমন আমরা আলোচনা করলাম যে এই মলমগুলো ব্যবহার করার পাশাপাশি তোমাকে একটি এন্টিবায়োটিক খেতে হবে।
এই অ্যান্টিবায়োটিক খুবই কার্যকরী। আমি গ্যারান্টি সহ বলছি তোমাকে তুমি যদি এই এন্টিবায়োটিক দিনে দুইবেলা খাও তাহলে গ্যারান্টি সহ তিন থেকে চার দিনের মধ্যে তুমি দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবে। জানতে চাও কি সেই অ্যান্টিবায়োটিকের নাম? সেই দাউদের অ্যান্টিবায়োটিকের নাম হল ইট্রাকোন ২০০ এমজি (ITRACON 200 MG)। এই ঔষধটি দিনে দুই বেলা সেবন করবে। দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পর একটি খেয়ে নিবে আবার রাতে খাওয়া দাওয়ার পর একটি খেয়ে নিবে।
আরো পড়ুন: অ্যাপস ছাড়া Whatsapp ব্যবহার করুন - হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপ Tricks এভাবে তুমি যদি দিনে দুই বেলা তিন থেকে চার দিন এই ওষুধটি সেবন করো তাহলে আমি তোমাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি তোমার তিন থেকে চার দিনের মধ্যে এই দাউদের সমস্যা দূর হবে। দাউদের ব্যক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে এই ঔষধটি মারাত্মকভাবে কাজ করে। এই অ্যান্টিবায়োটিকটি খাওয়ার পাশাপাশি ওপরের যে দুইটি মলম সম্পর্কে আমরা আলোচনা করলাম সেখান থেকে যেকোনো একটি মলম তুমি ব্যবহার করতে পারো।
আমি যদি ওপরের এই নিয়ম মেনে অ্যান্টিবায়োটিকি খাওয়ার পাশাপাশি মলম ব্যবহার করো, তাহলে দ্রুত দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবে। বর্তমান সময়ে শুধু তুমিই না বাংলাদেশের প্রায় হাজার হাজার মানুষ এই দাউদের সমস্যায় ভুগছে। কারণ যতই দিন যাচ্ছে গরম ততই বাড়ছে আর এই গরমের মধ্যে শরীর ঘামছে আর এই ঘাম জমে শরীরে দাউদের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তাই এই দাউদের সমস্যা কে চিরদিনের জন্য দূর করতে ইট্রাকোন ২০০ এমজি অ্যান্টিবায়োটিক সেবন কর এবং ওপরের মলম গুলো ব্যবহার কর।
পাঠক আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে তুমি বুঝতে পেরেছ দাউদের কোন মলম সবচেয়ে ভালো এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক কোনটি ভালো। এবার চলো আমরা দেখে আসি দাউদের ভালো ঔষধ কি।
দাউদের ভালো ঔষধ কি
উপরে আমরা আলোচনা করলাম দাউদের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক সম্পর্ক তুমি যদি উপরের এই এন্টিবায়োটিক টি ব্যবহার করো তাহলে তোমাকে আর অন্য কোন ঔষধ সেবন করার প্রয়োজন হবে না। কারণ শুধুমাত্র এই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করার মাধ্যমে তুমি সহজে দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবে পাশাপাশি ওপরের মলমগুলো ব্যবহার করতে পারো। এদের দাউদের দাগ দূর হবে পাশাপাশি তাৎক্ষণিকভাবে রেহাই পাবে।
এবার চলো আমরা দেখে আসি দাউদের ক্রিমের নাম ও দাম। অর্থাৎ দাউদের কোন ক্রিম ব্যবহার করলে দ্রুত চুলকানি দূর হবে পাশাপাশি সেই ক্রিমের দাম কত। আজকের এই পোস্টে আমরা তোমাদের সাথে দাউদ দূর করার সমস্ত উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই উপকার পেতে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে থাকো।
দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম
উপরে আমরা আলোচনা করলাম দাউদের জন্য সবচেয়ে ভালো ক্রিম অথবা মলম হলো OXIZOL PLUS এবং TOPICAZOL PLUS । এই দুইটি মলম খুবই কার্যকারী তোমরা চাইলে নিঃসন্দেহে এই দুইটি মলম ব্যবহার করতে পারো। দাউদের সমস্যার জন্য আরও একটি ভাল মলম রয়েছে PEVISONE। এই ক্রিমটিও অনেক বেশি কার্যকারী তোমরা চাইলে নিঃসন্দেহে এই তিনটি ক্রিমের মধ্যে যেকোনো একটি ক্রিম ব্যবহার করতে পারো।
এই ক্রিমগুলো নিয়মিত ব্যবহার করার পাশাপাশি দাউদের দাগও দূর হবে কারণ দাউদের দাগ দেখতে খুবই অস্বস্তিকর লাগে। তোমরা দাউদের চুলকানি দূর করার পাশাপাশি দাউদের দাগ দূর করার জন্য উপরের এই তিনটি ক্রিম ব্যবহার করতে পারো। আমার মতে উপরের এই তিনটি টিমের মধ্যে সবচেয়ে ভালো হবে অক্সিজল প্লাস। এই ক্রিমটি ব্যবহার করার মাধ্যমে তুমি দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই দাউদের চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পাবে পাশাপাশি এই ক্রিমটি ৭-৮ দিন ব্যবহার করার পরে দাউদের দাগ চিরস্থায়ী দূর হবে।
এবার চলো আমরা দেখে নেই দাউদের ক্রিমের দাম গুলো।
- OXIZOL PLUS এর দাম ৫৫ টাকা
- TOPICAZOL PLUS এর দাম ৪৫ টাকা
- PEVISONE এর দাম ৪০ টাকা।
বাজারে ওষুধের যে কোন দোকানে তোমরা এই তিনটি ক্রিম পেয়ে যাবে সেখানে OXIZOL ক্রিম এর দাম ৫৫ টাকার আশেপাশে নিবে TOPICAZOL PLUS ক্রিমের দাম ৪৫ টাকার আশেপাশে নিবে আর PEVISONE ক্রিমের দাম ৪০ টাকার মতো নিতে পারে। এই ক্রিমগুলোর পাশাপাশি তোমাদের কে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে। ইট্র্যাকন 200 এমজি এর দাম দেখো নিচে।
ITRACON 200 MG এর দাম ৩০ টাকা
অর্থাৎ ৩/৪ দিন ইট্র্যাকন 200 এমজি খেলে ৩/৪ দিনের ঔষধ এর দাম হবে ১২০ টাকা। অ্যান্টিবায়োটিক গুলোর দাম একটু বেশি তবে ৩ থেকে চারদিন খাওয়ার পরে তুমি সারা জীবনের জন্য দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবে। তাই একবার হলেও এই ঔষধ গুলো ব্যবহার করে দেখো।
প্রিয় পাঠকগণ আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে তোমরা বুঝতে পেরেছ দাউদের ক্রিমের নাম ও দাম সম্পর্কে। এই পোস্টে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভালো মলমের নাম, দাউদ কেন হয়, দাউদের সবচেয়ে ভালো ক্রিম, দাউদের ক্রিম, দাউদের ভালো ঔষধ কি এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এবার চলুন দেখে আসি দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় নাকি।
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়
আমাদের অনেকের মনে এই প্রশ্ন থাকে যে দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? দাদ এটি যদিও কোন গুরুতার রোগ নয় তবে এই সমস্যাটি সত্যি খুবই অস্বস্তি করে এবং এই সমস্যাটি সম্পর্কে আমরা সবাইকে বলতেও পারি না।। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করব দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় নাকি। ঝটপট দেখে নেই দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় নাকি।
আক্রান্ত স্থানে কখনোই সাবান কিংবা সাম ব্যবহার করা উচিত নয় সাবান এবং শ্যাম্পুতে থাকা কেমিক্যাল ও ক্ষার আক্রান্ত স্থানকে আরো বেশি ছড়িয়ে দেয়। এই জন্য চিকিৎসকাও আক্রান্ত স্থানে সাবান কিংবা সাবু ব্যবহার করতে মানা করেন এই জন্য চেষ্টা করবেন আপনার যে স্থানে দাউদ অথবা দাদের সমস্যা রয়েছে সেই স্থানটিকে সবসময় শুকনা রাখতে।
মূলত এই পানি জমে থাকা এবং ঘাম জমে থাকার কারণেই এই দাউদ অথবা দাদের সমস্যা দেখা দেয়। এইজন্য চেষ্টা করবেন যতটা পরিমাণ সম্ভব আক্রান্ত স্থানটিকে শুকনা রাখার অর্থাৎ যে স্থানে আপনার দাদা অথবা দাউদ রয়েছে সেই স্থানটিকে সবসময় শুকনা রাখবেন এবং সেখানে কোনো প্রকার সাবান কিংবা শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না।
এছাড়াও আমরা আজকের এই পোস্টে আলোচনা করলাম যে কোন অ্যান্টিবায়োটিক কিংবা কোন মলম ব্যবহার করলে দ্রুত আপনি দাদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। তাই প্রিয় পাঠক এখন থেকে আপনি তাদের চিন্তা বাদ দিন এবং উপরে আলোচনা করা অ্যান্টিবায়োটিক এবং দাউদের সবচেয়ে কালো মলম ব্যবহার করুন ওপরে আমরা আলোচনা করেছি দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে।
পাঠকদের কিছু প্রশ্ন
দাউদ কেন হয়?
আপনি কি জানেন দাউদ কেন হয়? এটি কোন গুরুতার রোগ নয় তবে দাউদের এই চুলকানি সত্যি খুবই অস্বস্তিকর লাগে । অন্যদের সামনে চুলকানি হলে ব্যাপারটি সত্যি একটু লজ্জা জনক তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে। এছাড়াও আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি দাউদ কেন হয়? দাউদ মূলত একটা স্থান যখন সবসময় ভেজা ভেজা থাকবে কিংবা ঘাম যখন আপনার শরীরের জমে থাকবে তখন সেখান থেকে ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হবে এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে দাউদ সৃষ্টি হবে।
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটা?
আপনি কি জানেন দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটা? জানলে এই পোস্টটি সম্পন্ন দেখতে থাকুন আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি যে দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটা। অনেক কিছুতে ব্যবহার করলেন কিন্তু এবার উপরের এই মলমগুলো ব্যবহার করে দেখুন । উপরের এই মলমগুলো ব্যবহার করার ফলে গ্যারান্টি সহ আপনার দাউদের সমস্যা দূর হবে।
দাউদ এর ঔষধ এর নাম কি?
দাউদের ঔষধের নাম জানতে চান? আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদের এন্টিবায়োটিক নিয়ে আলোচনা করেছি দাউদের এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম হলো ITRACON 200 MG। এই ঔষধটি তিন থেকে চার দিন সেবার করার ফলে আপনি সারা জীবনের জন্য দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
দাউদের ক্রিম এর নাম কি?
দাউদের ক্রিমের নাম জানতে চান? তাহলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে থাকুন।
দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ?
দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো ITRACON 200 MG।
দাউদ এর ক্রিম কোনটি?
অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেন দাউদের ক্রিম কোনটি? দাউদের ক্রীম তো অনেক রয়েছে তবে আপনাকে ভালো একটি ক্রিম ব্যবহার করতে হবে যে ক্রিমটি ব্যবহার করার ফলে আপনি দ্রুত দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। দাউদের ক্রিমের নাম হল OXIZOL PLUS।
দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম কত?
দাউদের ক্রিমের নাম হলো অক্সিজল প্লাস, টোপিকেজল এবং পেভিসন। এদের দাম ৫৫ টাকা ,৪৫ টাকা এবং ৪০ টাকা।
দাউদের এন্টিবায়োটিক এর নাম কি?
দাউদের এন্টিবায়োটিক এর নাম হলো ITRACON 200 MG। ITRACON 200 MG ট্যাবলেট প্রতি পিছের দাম ৩০ টাকা।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এই পোস্টে দাউদের এন্টিবায়োটিক , দাউদের ক্রিম দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ, দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায় এবং দাউদ কেন হয় সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের তাপমাত্রা যতই দিন যাচ্ছে বেড়েই চলেছে। আর এই গরমে ঘাম হওয়ায় স্বাভাবিক। পরবর্তী সময়ে ঘাম থেকে তৈরি হবে ব্যাকটেরিয়া আর ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি হবে দাউদ।
তাই আজকের এই পোস্টে আমরা দাউদের সবচেয়ে ভাল মলম নিয়ে আলোচনা করলাম সাথেই দাউদের এন্টিবায়োটিক ঔষধ নিয়ে আলোচনা করলাম আপনি যদি উপরের এই মলম এবং ঔষধ গুলো ব্যবহার করেন তাহলে গ্যারান্টি সহ দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। এছাড়াও আমরা আজকের এই পোস্টে আলোচনা করলাম দাউদ কেনো হয়। কবরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে দাউদ কেনো হয়।
প্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করলাম দাউদ কেনো হয়, দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এবং দাউদের এন্টিবায়োটিক ঔষধ এবং দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়। অতিরিক্ত ঘাম জমে থাকার কারণে অথবা দুই থেকে তিন দিন গোসল না করার কারণে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে এই ক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে অর্থাৎ
যে স্থানে আপনার দাউদ এর সমস্যা হয়েছে সেখানে সাবান অথবা কয় প্রকার শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে না এতে আক্রান্ত স্থানে ব্যাকটেরিয়া আরো বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে। যতটা পরিমাণ সম্ভব চেষ্টা করবেন সেই স্থানটিকে শুকনা রাখতে। পাশাপাশি ওপরের আলোচনা করা মলম গুলো ব্যবহার করবেন এবং দুপুরে ও রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর একটি অ্যান্টিবায়োটিক ITRACON 200 MG এবং করবেন এতে দ্রুত তিন থেকে চার দিনের মধ্যে,
দাউদের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। আপনি যদি এই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে পাশাপাশি মলম ব্যবহার করেন তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছি চিরদিনের জন্য আপনার এই দাউদের সমস্যা দূর হবে। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এ বিষয়ে আপনার আরো কোন মতামত অথবা প্রশ্ন থেকে থাকলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন।
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন - অন্যথায় আপনার মন্তব্য গ্রহণ করা হবে না।
comment url